ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-২, গাজীপুরকে মোট-০৭ টি অপারেশন জোনে বিভক্ত করা হয়। প্রতি জোনের দায়িতেব ০১(এক) জন পুলিশ পরিদর্শক নিয়োজিত আছেন। প্রত্যেক জোনে পর্যাপ্ত অফিসার ও ফোর্স মোতায়েন করা হয়। যে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানে আইন-শৃঙখলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার সংবাদ প্রাপ্তির সাথে সাথে দ্রম্নত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আইন-শৃঙখলার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়।
১। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ-২, গাজীপুরকে মোট-০৭ টি অপারেশন জোনে বিভক্ত করা হয়। প্রতি জোনের দায়িতেব ০১(এক) জন পুলিশ পরিদর্শক নিয়োজিত আছেন। প্রত্যেক জোনে পর্যাপ্ত অফিসার ও ফোর্স মোতায়েন করা হয়। যে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানে আইন-শৃঙখলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার সংবাদ প্রাপ্তির সাথে সাথে দ্রম্নত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আইন-শৃঙখলার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়।
২। অগ্রিম গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানের আইন-শৃঙখলা রক্ষার্থে অফিসার ও ফোর্স মোতায়েন করা হয়।
৩। শিল্প প্রতিষ্ঠানের আইন-শৃঙখলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটতে পারে এই মর্মে শিল্প প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ আবেদন প্রেরণ করলে আবেদনের ভিত্তিতে সেখানে অফিসার ও ফোর্স মোতায়েন পূর্বক আইন-শৃঙখলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখা হয়।
৪। শ্রমিক কিংবা অন্য কোন পক্ষ কর্তৃক শিল্প প্রতিষ্ঠানে কোন ধ্বংসাত্মক, নাশকতা মূলক, ক্ষতিকর অথবা দেশের স্বার্থ হানী ঘটে বা সার্বিক আইন শৃঙখলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটতে পারে এরূপ কোন আশংকা পরিলক্ষিত হলে পূর্বেই প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
৫। শিল্প এলাকার নিরাপত্তার স্বার্থে মালিক, শ্রমিক কল্যাণ সংগঠন সহ অন্যান্য যে কোন সংগঠন বা সংস্থা, এমনকি শিল্প প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের উপর সজাগ দৃষ্টি রাখা হয়।
৬। শিল্প প্রতিষ্ঠানের অভ্যমত্মরে শ্রম অধিকার, শ্রম আইনের অনুসরণ, কাজের যথাযথ ও উপযুক্ত পরিবেশ, নারীর প্রতি আচরণ, শিশু শ্রম, বেতন, ভাতা, বোনাস, ওভারটাইম, শ্রমিক কল্যাণ ও শ্রমিকের দাবি ইত্যাদি বিষয় পর্যবেক্ষন পূর্বক প্রতিবেদন প্রেরণ করা হয়।
৭। গাজীপুর শিল্প এলাকার গার্মেন্টস সমূহের বেতন প্রদান কালে গাজীপুর সীমানার মধ্যে মানি স্টক এর জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
৮। গাজীপুর শিল্প এলাকার গার্মেন্টস সমূহে আইন-শৃঙখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার লক্ষে নিয়মিত মোবাইল পাটি এবং প্রয়োজনে পিকেট পাটি ও মোতায়েন করা হয়।
৯। শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা সংশিস্নষ্ট বিষয়ঃ- যেমন
ক) অগ্নি নির্বাপন।
খ) জরম্নরী বহিরাগমন।
গ) জরম্নরী অ্যালার্ম ব্যবস্থা।
ঘ) প্রাইভেট সিকিউরিটির কার্যক্রম ইত্যাদি নিয়মিত পরিদর্শন পর্যবেক্ষণ ও প্রয়োজনে পরামর্শ প্রদান করা হয়।
১০। সার্বিক আইন শৃঙখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নিয়মিত মালিক ও শ্রমিক পক্ষের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা হয়।